Type Here to Get Search Results !

কাইজি | Gambling নিয়ে নতুন মুভির কাহিনী জানুন | Kaiji | Movie Explained In Bangla | part-2


All Credit of the movie is Owned By:

Release date: October 10, 2009 (Japan)
Director: Toya Satô
Languages: Japanese, Chinese
Its distribution is:
 Toho Co., Ltd.
From:
 Kaiji

Cautions: We just explain the story of the movie to let you enjoy the movie. Our goal is not to harm the real owner of the movie or reveal the story. We just inform about the movie. If you want to thrill yourself and enjoy the real movie go and watch it from real right owners. Still if you are the owner and if you think this is illegal please inform us we will remove the post. Thank You.

নিয়ম বলে দেয় সে প্রথমে সবাইকে

সেখানে ওই যে লিডার ছিল  যে সে আবার তাদেরকে নিয়ম বলে দেয় সে প্রথমে সবাইকে একটা ১০ মিলিয়ন
ইউরে এর একটা ভাউচার দিয়ে বলে যে তোমাদেরকে এই বিল্ডিং থেকে ওই বিল্ডিং এ যেতে হবে । দুই বিল্ডিংয়ের
মাঝখানে ছিল একটা শোরু পাইপের রাস্তা লোহার পাইপের এটা দিয়ে তাদেরকে পার হতে হবে।  যারা এটা পার
করতে পারবে তাদেরকে ওই টাকা পয়সা দিয়ে পার করে দেয়া হবে । এখানে একটা সমস্যা ছিল যে রাস্তাটার মধ্যে
অনেক ভোল্টের কারেন্ট চলছিল এটা কি তাই তারা হাত দিয়ে স্পর্শ করতে পারবে না ? দেখতে পেল ওই পাশের
বিল্ডিং এ কিছু ভিআইপি লোক বসে আছে অর্থাৎ তারা এই গরিব গুলোর দুরবস্থা দেখে এখন মজা নেবে । 

যাত্রা শুরু হয়

এরমধ্যেই তাদের যাত্রা শুরু হয় এবং কি শুধু যাওয়ার পরে আবহাওয়া অবস্থা একটু খারাপ হয়ে যায়। এবং একটা

লোক সেখান থেকে নিচে পড়ে যায় এবং নিচে যে লাইনটা ছিল কারেন্টের ভোল্টের ওখানে সাথে লেগে খুব

মারাত্মক ভাবে মারা যায় এটা দেখার পরে আরো কিছু লোক খুব ভয় পেয়ে যায় এবং তারাও আস্তে আস্তে পড়তে

থাকে।  এরপর আরেকটা লোক তাড়াতাড়ি করে ওই পাইপটা ধরে ফেলে ভাবছে ওইখানে সত্যি সত্যি কারেন্ট নেই ।

ধরার পরে সেই পুরোপুরি জ্বলে যায় এবং সেও মারা যায়।  তারা যখন একজন একজন মোরছিল তখন অন্য বিল্ডিং

এ থাকা  ভিআইপিরা হাততালি দিচ্ছিল এবং মজা নিচ্ছিল । এখন আমরা দেখতে পারি কাইজি আর ওই যে তার

প্রতিপক্ষ অসুস্থ লোকটা আর একটা লোক জীবিত ছিল এবং  বাকি যারা ছিল তারা সবাই মারা গিয়েছিল । 


বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়


তিনজন যখনই সামনের দিকে আগানো শুরু করে তখনই বৃষ্টি শুরু হয়ে যায় বৃষ্টির জন্য রাস্তাটা অনেকটা

পিচ্ছিল

হয়ে যায় এবং তারা সামনের দিকে হাঁটতে  বার ছিল না তখন ওই লোকটা বলেছিল আমি আর সামনের দিকে

হাঁটতে পারবো না এবং তার  ভাউচারটা কাইজিকে দিয়ে বলে তুমি এই ফুলটা পার হয়ে যাবে তখনই তুমি তোমার

এই আমার যে টাকাটা এ টাকাটা আমার মেয়েকে দিয়ে দেব । বলে সে নিচে পড়ে যায় এবং তার মৃত্যু হয়েছে ।


পার করে এবং অপর পাশে এসে পৌঁছায়


লোকটা ছিল তারা দুজনই এই রাস্তাটা পুরোপুরি পার করে এবং অপর পাশে এসে পৌঁছায় এর কারনে তারা অনেক

খুশি  হয় এবং সেলিব্রেট করতে থাকে।  এরপর অনেক বাতাসের কারণে দরজাটা খুব জোরে  খুলে যায় এবং যে

লোকটা ছিল নিচে পড়ে যায় । তখন কাইজি একমাত্র লোক থাকে যে বেঁচে আছে  কাজে কোনরকমে ওই

বিল্ডিংটার মধ্যে চলে আসে । তারপর সে দুইটা ভাউচারের টাকা পাওয়ার কথা বলে তারা বলে । তারা বলে না ওই

ভাউচারের টাকাটা তারা দিবে না কারণ হচ্ছে ওইটা একটা মৃত মানুষ আর মৃত মানুষকে কোন  পে করা হবে না ।

তারা কাইজিকে বলে যে তোমার লেনদেন সবকিছু কাটার পরে তুমি মাত্র ৭০ হাজার টাকা পাবে অর্থাৎ  কাইজির

সাথে তারা চিটিং করছে । 


এবং যত ভাবে কাইজিকে ঠকানো যায় তারা সেই কাজটা করছে ।তখন আমরা দেখতে পারি কোম্পানির

চেয়ারম্যান একটা বৃদ্ধ লোক কাইজিকে। আরো ভাবে টাকা কামানোর কথা বলে আরেকটা অফার দেয় বলে যে

যদি তুমি আরো বেশি টাকা কামাতে চাও তাহলে যে লিডার টনি তার সাথে তোমাকে কার্ড খেলতে হবে এবং এটা

শোনার পর কাইজি সাথে সাথে রাজি হয়ে যায় এরপর তারা খেলতে বসে যায় এবং তাকে জিজ্ঞেস করে যে তুমি

কার্ডের কোন সেটটা নিতে চাও । 


পাঁচটা পাঁচটা কার্ড দেওয়া হবে


আসলে এই গেমের মাধ্যমে তাদেরকে পাঁচটা পাঁচটা কার্ড দেওয়া হবে এবং এই কার্ডের মধ্যে তাদেরকে খেলা শেষ

করতে হবে ।কার্ডগুলোর মধ্যে চারটা কার্ড থাকবে সিটিজেন এবং  একটা কার্ড থাকবে বাদশা । অন্য সেটের মধ্যে

থাকবে পাঁচটা সিটিজেন আর একটা খোলাম । আর যে গোলামের কার্ডগুলো পাবে সে আগেরছাল দিবে । রুলসটা

অনেক সহজ যে সিটিজেন গোলামকে হারাতে পারবে আর গোলামী একমাত্র পাওয়ারফুল যে চাইলে বাদশা কেউ

হারিয়ে দিতে পারবে আর সিটিজেন সিটিজেন যদি হয় তখন সেটা হবে একটা ড্র। যে গোলামের সেটটা নেবে

তাকে ১০ গুন টাকা দেওয়া হবে । 


কাইজি রাজি হয়ে যায়


এটা শুনে কাইজি রাজি হয়ে যায় এবং তাড়াতাড়ি গোলামের সেটটা নিয়ে নেয় । এরপর খেলা শুরু হয় এবং প্রথম 

চালে দুজনেই সিটিজেন সিটিজেন দেওয়ার কারণে ড্র হয়।  কিন্তু দ্বিতীয় চালে সমস্যাটা হয় কাইজি নিজের গোলাম

তা দিয়ে দেয় এবং ঠিক সেই সময় তার  বিপক্ষ লোকটা সিটিজেন দিয়ে দেয় এবং  কাজের গোলাম তাকে শেষ

করে দেয় । তখন কাইজি তাকে জিজ্ঞেস করে   আপনি কিভাবে জানলেন যে আমি কি চাল দিব । তখন লোকটা

বলে যে আমি মানুষের চেহারা পড়তে পারি। 


তুমি ওর সাথে চিটিং করতেছ


ওখানে যে মালিক ছিল সে বলল তুমি ওর সাথে চিটিং করতেছ এবং কাইজিকে আরো চার মিলিয়নের লোন দেয়া

হয় গেমটি আবার শুরু করার জন্য । তখন গেমটি আবার শুরু করে কিন্তু আবার হেরে যায় এরপর সে অনেক

কান্না করা শুরু করে এবং তাকে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় । এবং যাওয়ার সময় সে চিন্তা করতে থাকে যে টনি

জিনিসটা জানলো কিভাবে যে আমি কোন চালটা দিব ! তখন সে খেয়াল করে যে তারা তাদের মধ্যে একটা চিপ লাগিয়ে দেওয়া হয় যেই  চিপের মাধ্যমে তার সম্পূর্ণ হার্টবিট

বুঝা যাচ্ছিল । এবং সে কখন রিক্স নিচ্ছিল সেটা তো টনি  বুঝতে পারছিল । তখন সে মেঝেতে আবার পড়ে যায়

এবং কান্না শুরু করে এবং বলে যে আমাকে আবার ৫০ মিলিয়নের লোন দেওয়া হোক । আমি গেমটা আবার খেলব

এবং এবার আমি অবশ্যই জিতবো । তখন তাকে আবার লোনটা দেওয়া হয় এবং তাকে আবার খেলতে নিয়ে যাওয়া

হয় ।


তার মাথাকে একটা গ্লাসের সাথে প্রচন্ড জুড়ে বাড়ি মারে


এরপর খেলা শুরু হওয়ার আগে কাইজি তার মাথাকে একটা গ্লাসের সাথে প্রচন্ড জুড়ে বাড়ি মারে এবং তার হার্টবিট

অনেক বেশি বেড়ে যায় যার কারণে এখন হার্টবিট প্যারামিটার দিয়ে তার হার্টবিট মাপতে পারা যাবে না । এবং টনি

তাকে বুঝতে পারবেন না যে যে কোন চালটা দেবে । এরপর খেলা শুরু হয় এবং তার হাত থেকে যে রক্ত পড়ে যায়

এটা সে কি করে টেবিলের মধ্যে ফেলে দেয় । এবং গোলাম এবং বাদশার যে কার্ড সেগুলো সে উলটপালট করে

দেয় এরপর পূর্বের নিয়ম অনুযায়ী খেলা শুরু হয় । এবং প্রথম চারটা  চালের মধ্যে প্রত্যেকটাই সিটিজেন সিটিজেন

মারে দুজন । এবং খেলাটা ড্র হয়ে যায়। 


সে হেরে গেছে


এরপর কাইজি তার গোলামের যে কার্ডটা ছিল সেটা দিয়ে দেয় এবং টনি মনে করে যে এবার সে গোলামের কার্ডটা

তো দিবে না।  কারণ আগের বারের সে গোলামের কার্ড টা দিয়েছিল এবং তার ওই গোলামের কার্ডটাতে কিন্তু রক্ত

লাগা ছিল । তখন সে বুঝতে পারল যে এটা মনে হয় সে আমাকে বোকা বানানোর জন্য দিয়েছে রক্ত লাগে লাগিয়ে

এরপর সে গোলামের কার্ডটাকে খেয়ে দেয়ার জন্য সিটিজেন কার্ড দেয়।  কিন্তু যখনই  কাইজি কার্ডটাকে উল্টিয়ে

দেয় তখনই খেলা জমে উঠে অর্থাৎ এটা ছিল সত্যি সত্যি গোলামের কার্ড । কিন্তু ও সিটিজেন দেওয়ার কারণে সে

হেরে গেছে । 


কাজী জিতে যায়


এরপর টনি হেরে যায় এবং তাকে ওই ক্যাম্পে কাজ করতে নিয়ে যাওয়া হয় । এবং কাজী জিতে যায় এবং তাকে

500 মিলিয়ন টাকা দেওয়া হয় অর্থাৎ 50 গুণ ৫০ মিলিয়নের দশ দশ গুণ হয়ে যায় । তখন সে ওই যে যে মেয়েটা

তাকে ঐখানে নিয়ে গেছিল সেই মেয়েটার সাথে টাকাগুলো নিয়ে বেরিয়ে আসে এবং বিয়ার খেতে থাকে । তাকে

তার ৩০০ মিলিয়ন দিয়ে দেয় এবং বাকি ২০০ বিলিয়ন কাইজির হয়ে যায় কিন্তু হুট করে কাইজি বেহুশ হয়ে যায় ।



মাত্র ২৮ হাজার টাকা তুমি আমার কাছে পাও


এবং যখন সে উঠে তখন সে দেখতে পারে যে তার কাছে কোন টাকাই নাই এবং তার পকেটে একটা চিঠি ছিল ।

চিঠির মধ্যে লেখা ছিল যে তোমার কাছ থেকে আমি যে টাকাগুলো পাই সেগুলো প্রতি তিন মিনিটে দ্বিগুণ হয়ে

যাওয়ার কথা । এই অনুসারে তোমার থেকে তোমার সবগুলো টাকা আমি নিয়ে গেলাম এবং বাকি তোমার টাকা

হিসাব করে দেখলাম যে আর মাত্র ২৮ হাজার টাকা তুমি আমার কাছে পাও। 

ওই ২৮ হাজার টাকা আমি তোমার চিঠির মধ্যে দিয়ে গেলাম । এরপর দেখা যায়  হেডার ওই মেয়েটা যাকে ওর

বাপ টাকাগুলো দিতে বলেছিল সেই মেয়েটা একটা শপিং মলে কাজ করে। 

তার কাছে একটা চিঠি আসে তার চিঠির  খামে করে কিছু টাকা  আসে যে টাকাটা আমরা বুঝতে পারি যে কাইজি

পাঠিয়ে দিয়েছিল । 


মুভিটা এখানেই শেষ


মুভিটা এখানেই শেষ হয়ে যায় এখন এবং কাইজি ৫০০ মিলিয়ন টাকা কামানোর পরেও তার কাছে কোন টাকা

ছিল না কিন্তু একটা জিনিস ক্লিয়ার যে তার কোন ঋণ ছিল না এবং সে মুক্ত হয়ে গিয়েছিল ঋণ থেকে । 

এখানেই মুভিটা শেষ হয়ে যায় আমাকে কমেন্টে জানান যে মুভিটা আপনাদের কাছে কেমন লাগলো এবং

আপনারা কোন মুভি সম্পর্কে এভাবে পড়তে চান আমাকে জানান আমি অবশ্যই চেষ্টা করব ওই মুভিটা নিয়ে

লেখার জন্য


Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.